জেলার সংবাদ সংযোগ – Bangla Green News https://bgn24.com সংবাদে নতুনত্বের সূচনায়! Thu, 23 May 2024 07:03:30 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.8.1 যশোরে তালগাছপ্রেমী চিত্তরঞ্জন দাস!! https://bgn24.com/?p=3738 https://bgn24.com/?p=3738#respond Thu, 23 May 2024 07:03:29 +0000 https://bgn24.com/?p=3738 গ্রীষ্মের তপ্ত দুপুরে যখন অনেকেই ঘরে বসে বিশ্রাম নেন কিংবা নিরাপদে কোথাও অবস্থান করেন, তখন রাস্তার পাশে গাছ লাগাতে বা গাছের পরিচর্যা করতে দেখা যায় চিত্তরঞ্জন দাসকে (৬৭)। শুধু গ্রীষ্মই নয়, ঘোর বর্ষা কিংবা তীব্র শীতেও একই কাজ করেন তিনি।দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে এভাবেই তালগাছ লাগাচ্ছেন চিত্তরঞ্জন। প্রায় প্রতিদিনই তিনি প্রয়োজনীয় সরঞ্জামসহ সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে পড়েন।

তালগাছপ্রেমী চিত্তরঞ্জনের বাড়ি যশোরের অভয়নগর উপজেলার ধোপাদী গ্রামের দক্ষিণপাড়ায়। নিজকাজের কারণে এখন স্থানীয়দের কাছে পরিচিত ব্যক্তি তিনি। অনেকের কাছে অনুপ্রেরণারও।

যশোরের অভয়নগর ও মণিরামপুর উপজেলাসহ নওয়াপাড়া পৌরসভা এলাকার অন্তত ৪২টি ছোট-বড় সড়কের দুই ধারে ১৬ বছরে দুই লাখ ৮৮ হাজার তালের বীজ বুনেছেন চিত্তরঞ্জন। একইসঙ্গে এসব সড়কে খেজুর গাছেরও প্রায় ৫৬ হাজার বীজ বপন করেছেন তিনি।

চিত্তরঞ্জন দাস দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘তালগাছের ছায়ায় বসে মানুষ বিশ্রাম নেয়, গল্প করে, কৃষকরা ভাত খায় বা ঝড় বৃষ্টির সময় পথচারীরা আশ্রয় নেয়—এসব দেখে আমার খুব ভালো লাগে। তালগাছ ছিল না বলে এত বছর ধরে এলাকায় বাবুই পাখির খুব একটা দেখা মিলত না। এখন সেই পাখিরা আবার ফিরছে। ওদের দেখে মন ভরে যায়।’শুধু বীজ বপনই নয়, নিয়মিত এগুলোর পরিচর্যাও করেন তিনি। প্রায়ই সকালে বিভিন্ন গ্রামের উদ্দেশে বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েন সাইকেলে। সঙ্গে থাকে কোদাল, পানির বোতল ও দা। চারার নিচে আগাছা হলে তুলে ফেলেন। বৃষ্টিতে গোঁড়া থেকে মাটি সরে গেলে জমি থেকে মাটি নিয়ে তা ভরে দেন। গ্রামবাসীদের তালগাছ রক্ষায় উদ্বুদ্ধ করেন।

আবার নানা কারণে তার লাগানো কয়েক হাজার গাছ নষ্টও হয়ে গেছে। ২০১৬ সালে ভবদহ এলাকার জলাবদ্ধতার কারণে অনেক গাছ মারা গেছে। কিছু গাছ স্থানীয়রা নষ্ট করেছেন। আবার অনেক গাছ উপড়ে ফেলা হয়েছে রাস্তা সংস্কারের সময়। আবার প্রতিনিয়ত হাতপাখা ব্যবসায়ীরা ছোট ছোট গাছের পাতা কেটে নিয়ে যান। এভাবে অনেক চারা নষ্ট হয়েছে। তারপরও হতাশ নন চিত্তরঞ্জন। তিনি তার শখের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।

২০০৮ সালের দিকে লাগানো তালগাছগুলো এখন অনেক বড় হয়েছে। সেগুলোতে ফল ধরেছে। নানান প্রজাতির পাখি, বিশেষ করে বাবুই এসে বাসা বেঁধেছে। গ্রামবাসীদের অনেকে এখন কাঁচা তাল পেড়ে খায়। তাল পাকলে অনেকে তা সংগ্রহ করে বাড়ি নিয়ে যায়। এগুলো দেখে চিত্তরঞ্জনের মন ভালো হয়ে যায়।নানা উপায়ে এই বিপুল সংখ্যক তালবীজ সংগ্রহ করেছেন তিনি। কোথাও এর খোঁজ পেলে চিত্তরঞ্জন ছুটে যান সেখানে। যশোরের ভবদহ অঞ্চলের ৫০টি গ্রাম থেকে তালবীজ সংগ্রহ করেন তিনি। কেউ বিক্রি করেন আবার বিনা পয়সায় কেউ বীজ দিলে খুশি মনে তা নেন। বর্ষায় বাড়ি বাড়ি ঘুরে এমনকি আবর্জনার স্তূপ থেকেও তালবীজ সংগ্রহ করেন তিনি। একেকটা বীজ কিনতে সব মিলিয়ে চার টাকার মতো খরচ হয় তার। নিজের আয়ের একটা অংশ খরচ করেন এর পেছনে। অনেক ব্যক্তি তাকে তাল-বীজ কিনতে সহায়তা করেন। প্রথম দিকে চিত্তরঞ্জনের পরিবারের লোকজন তার ওপর বিরক্ত হতেন। এখন তারাও সহযোগিতা করছেন।

অবশ্য প্রথম দিকে গ্রামের অনেকে ভালোভাবে নেয়নি চিত্তরঞ্জনের এই কাজ। তবে এখন তাদের অনেকের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টেছে।

তবে এত গাছ থাকতে তালগাছ লাগানো কেন শুরু করলেন, জানতে চাইলে চিত্তরঞ্জন ডেইলি স্টারকে জানান, ২০০৮ সালের কোনো এক বর্ষায় তিনি চায়ের দোকানে বসে বৃষ্টি থামার অপেক্ষা করছিলেন। পাশেই দেখলেন এক ভদ্রলোক পত্রিকা পড়ছেন। চিত্তরঞ্জন নিজে পড়ালেখা না জানলেও পত্রিকায় তালগাছের ছবি দেখে কৌতূহলী হন। পরে সেই ভদ্রলোক চিত্তরঞ্জনকে বললেন, ‘দেখেন আমেরিকার এক বিজ্ঞানী বলেছেন, তালগাছের অনেক গুণ। সবচেয়ে বড় কথা মাথা উঁচু এ গাছটি বজ্রপাতকে দুর্বল করে দেয়।’ তালগাছ নিয়ে বিজ্ঞানীর কথাটা খুব মনে ধরেছিল চিত্তরঞ্জনের। শুনেই মনে হয়েছিল, প্রায়ই তো আশপাশের গ্রামে বাজ (বজ্রপাত) পড়ে মানুষ মরে। মাঠে-ঘাটে আরও তালগাছ থাকলে নিশ্চয়ই এটা হতো না।তারপর থেকে শুরু করলেন তার বাবার লাগানো গাছ পরিচর্যার কাজ। এরপর তালবীজের খোঁজে আশপাশের গ্রামে ঢু মারলেন। কয়েকদিনের মধ্যে হাজারখানেক বীজ সংগ্রহ করে তা লাগিয়ে দিলেন অভয়নগরের প্রায় দুই কিলোমিটার দীর্ঘ ধোপাদী-মশিয়াহাটী সড়কের দুই ধারে। এভাবে প্রথম বছর প্রায় আড়াই হাজার বীজ লাগিয়েছিলেন তিনি।

এখন যশোরের সীমানা পেরিয়ে দেশের অন্যান্য জেলায় এই কর্মকাণ্ড ছড়িয়ে দিচ্ছেন চিত্তরঞ্জন। গত বছর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা ও পিরোজপুরের কাউখালীতে ১০ হাজার তালবীজ লাগিয়েছিলেন। কাজে সন্তুষ্ট হয়ে সে সময় তাকে দুই জায়গা থেকে ২০ হাজার করে মোট ৪০ হাজার টাকা পেয়েছিলেন। এমন পুরস্কার পেয়ে খুশি চিত্তরঞ্জন। সেটাই ছিল তার জীবনে পাওয়া প্রথম পুরস্কার। ওই পুরস্কারের টাকার অর্ধেক খরচ হয়েছিল। বাকি টাকার সঙ্গে নিজের ৩০ হাজার মিলিয়ে এবার মোট ৫০ হাজার টাকার তালগাছের মাথা (গাছের তাল আর পাতা) কিনেছেন। এ বছর আরও ২০ হাজার টাকার বীজ কিনবেন বলে জানালেন।

তিন ছেলে-মেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে চিত্তরঞ্জনের সংসার। বৃক্ষপ্রেমী মানুষ হলেও কৃষিকাজে জীবিকার পুরো ব্যবস্থা না হওয়ায় বাড়তি আয়ের জন্য চিত্তরঞ্জন মাঝেমধ্যে গাছ কিনে চেরাই করে বিক্রি করেন। অভাব-অনটনের মধ্যেও নিজের লক্ষ্যের দিকে তিনি এগিয়ে চলেছেন।

অভয়নগরের সুন্দলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান বিকাশ রায় কপিল ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘এ যুগে তার মতো সাদা মনের মানুষ বিরল। উপজেলার অন্যান্য ইউনিয়নে তার রোপণ করা অসংখ্য তালগাছ এখন মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। অভাবে থাকা এই মানুষটা সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে ভালো হতো।’

যতদিন বাঁচবেন, নিজের শখের এই কাজ চালিয়ে যাবেন বলেই জানালেন চিত্তরঞ্জন দাস।

]]>
https://bgn24.com/?feed=rss2&p=3738 0
পুকুরে ধরা পড়ল রুপালি ইলিশ https://bgn24.com/?p=3674 https://bgn24.com/?p=3674#respond Sat, 24 Feb 2024 08:37:12 +0000 https://bgn24.com/?p=3674 নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় পুকুর সেচের সময় একটি ইলিশ মাছ ধরা পড়েছে। গতকাল শুক্রবার সকাল সাড়ে সাতটার দিকে উপজেলার চর ফকিরা ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ভূমি মার্কেটসংলগ্ন মিয়া মেম্বারের মাছের খামারের একটি পুকুরে ইলিশটি ধরা পড়ে। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে স্থানীয় অনেকেই ইলিশটি দেখতে আসেন।

খামারমালিকের ছেলে পূবালী ব্যাংকের কর্মকর্তা আবু নাছের প্রথম আলোকে বলেন, গত বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত থেকে শ্যালো মেশিনের মাধ্যমে খামারের একটি পুকুরে সেচ দেওয়া শুরু করেন তিনি। গতকাল সকাল সাড়ে সাতটার দিকে পুকুরের পানি কিছুটা কমে এলে তিনিসহ লোকজন জাল দিয়ে মাছ ধরা শুরু করেন। এ সময় জালে একটি ইলিশ ধরা পড়ে। মাছটি দেখে তিনি নিজেই অবাক হন। পরে আশপাশের অনেকেই আসেন ইলিশটি দেখতে।

আবু নাছেরের ভাষ্য, তাঁদের পুকুরের সঙ্গে নিকটবর্তী বামনী নদী কিংবা ছোট ফেনী নদীর কোনো সংযোগ নেই। কখনো জোয়ারের পানিতে পুকুরের পাড় ডুবে যায়নি। তবে গত বছর তাঁরা নদী থেকে ধরে আনা কিছু কোরাল মাছের পোনা পুকুরে ছেড়েছেন। ধারণা করছেন, ওই পোনার সঙ্গে ইলিশ মাছের পোনাও পুকুরে এসেছে। এখনো পুরো পুকুর সেচা শেষ হয়নি। পুরো সেচা হলে আরও ইলিশ পাওয়া যেতে পারে বলে তাঁর ধারণা। ধরা পড়া ইলিশটি মেপে দেখেননি তাঁরা। তবে মাছটির ওজন ৭০০ থেকে ৮০০ গ্রাম হতে পারে।

]]>
https://bgn24.com/?feed=rss2&p=3674 0
চুরি করতে গিয়ে চোরের মৃত্যু https://bgn24.com/?p=3671 https://bgn24.com/?p=3671#respond Mon, 12 Feb 2024 05:46:59 +0000 https://bgn24.com/?p=3671 নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।

গতকাল রবিবার রাতে উপজেলার সিরাজপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের হাবিবপুর গ্রামের চৌরাস্তা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাত সাড়ে ১০টার দিকে ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণের শব্দ শুনে স্থানীয়রা পিলারের নিচে গিয়ে দেখেন অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ পড়ে আছে। তার হাতে বৈদ্যুতিক শকের চিহ্ন, পাশে স্ক্রু-ড্রাইভার ও নাট খোলার সরঞ্জাম পড়ে আছে। 

কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রণব চৌধুরী জানান, ট্রান্সফরমার চুরি করতে গিয়ে ওই ব্যক্তি বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মারা গেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

]]>
https://bgn24.com/?feed=rss2&p=3671 0
স্বতন্ত্র প্রার্থী আজিজুল চৌধুরী কে সমর্থন করাই মিশর উদ্দীন সুজন হলো ঘর ছাড়া। https://bgn24.com/?p=3645 https://bgn24.com/?p=3645#respond Fri, 05 Jan 2024 16:36:30 +0000 https://bgn24.com/?p=3645 সতন্ত্র প্রার্থী আজিজুল চৌধুরী কে সমর্থন করাই মিশর উদ্দীন সুজন হলো ঘর ছাড়া। কেবল মাত্র সতন্ত্র প্রার্থী কে সমর্থন দেওয়ার অপরাধে সুজন সাহের ছোট ভাই বর্তমান এমপি শিবলি সাদিকের অনুসারী হাকিমপুর উপজেলা চেয়ারম্যান হারুন এই ঘটনা ঘটিয়েছেন।

মুঠ ফোনে আলাপ কালে সবেক এমপি জনাব আজিজুল জানান দলীয় নির্দেশনা থাকার পরও বর্তমান এমপি সতন্ত্র প্রার্থীর কর্মী সমর্থক দের নানা ভাবে হুমকি ধামকি সহ অকথ্য ভাষায় গালাগালি করা হচ্ছে।
পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব ডাবলুকে এমপি ও তার সমর্থক বা অকথ্য ভাষায় গালাগালি করছে।
এ ব্যাপারে তিনি ডিসিকেও অবগত করেন।

]]>
https://bgn24.com/?feed=rss2&p=3645 0
দেড় যুগ পর মাকে ফিরে পেলেন সন্তানরা https://bgn24.com/?p=3642 https://bgn24.com/?p=3642#respond Thu, 04 Jan 2024 04:50:59 +0000 https://bgn24.com/?p=3642 বাকপ্রতিবন্ধী চন্দনা খাতুন। স্বামীকে খুঁজতে বাড়ি থেকে বের হন ২০০৫ সালের দিকে। সেই থেকে খোঁজে পাওয়া যাচ্ছিলা না তাকে।  কেটে গেল ১৮ বছর। পরিবারের লোকজন ধরে নিয়েছিল মারা গেছে চন্দনা খাতুন। ঝিনাইদহের শৈলকূপা উপজেলার ফুলহরি ইউনিয়নের দেবী নগর গ্রামের মৃত মজিবর শেখের স্ত্রী তিনি। এর আগে মাকে খুঁজতে পত্রিকায় নিখোঁজ সংবাদ প্রকাশ, বিভিন্ন থানায় জিডি এমনকি কবিরাজের কাছে পর্যন্ত গেছেন পরিবারের সদস্যরা। কোথাও সন্ধান মেলেনি চন্দনার। 

গল্প নয় সত্যি। ২০২৪ সালের প্রথম দিন। হঠাৎ দেখা। একমাত্র ছেলে ফরিদ শেখ এক আত্মীয়কে ডাক্তার দেখাতে যশোর রেল স্টেশনের কাছে যান। দেখেন রেলস্টেশনে হাঁটা চলা করছেন তার মা চন্দনা। দৌড়ে যান মায়ের কাছে। মা সন্তানকে চিনতে পেরে বুকে টেনে নেন। মাকে নিয়ে বাড়িতে ফিরে আসেন ফরিদ। মুহূর্তে খবর ছড়িয়ে পড়ে গোটা গ্রামে। নারী-পুরুষ-শিশুরা ছুটে আসেন। সবাই চন্দনাকে দেখে অবাক হন। কথা বলতে না পারলেও চোখের ভাষা দিয়ে কাছে টেনে নেন প্রতিবেশী-স্বজনদের। কেও কেও চন্দনাকে ফিরে পাওয়ার আনন্দে কান্নায় ভেঙে পড়েন।

ফরিদ শেখ বলেন, যাদের মা-বাবা আছে তারা বুঝতে পারেন। এতদিন সেই সুখ-আনন্দ থেকে বঞ্চিত ছিলাম।  কষ্ট বুকে চেপে ধরে ছিলাম। এখন অনেক হালকা লাগছে। মনে হচ্ছে সব কষ্ট নেমে গেছে। 

মেয়ে ঝর্ণা খাতুন বলেন, মায়ের বাড়ি আসার খবর জানাজানি হলে গ্রামবাসী একনজর দেখতে ভিড় করেন ভাইয়ের বাড়িতে। চান্দনা খাতুনকে কেমন আছেন জানতে চাইলে, মাথা নেড়ে জবাব দেন- খুব ভালো আছেন। হাত নেড়ে জানান, আর বাড়ি ছেড়ে যাবেন না। দুই সন্তানকে বুকে ধরে রেখেছেন তিনি। চোখের দৃষ্টি কমেছে। মুখে ভাষা নেই। তবুও চন্দনার চোখে দিয়ে আনন্দের অশ্রু গড়িয়ে পড়ছে।

যুগান্তর

]]>
https://bgn24.com/?feed=rss2&p=3642 0
চুরির অপবাদ সইতে না পেরে ‘আত্মহত্যা’ https://bgn24.com/?p=3633 https://bgn24.com/?p=3633#respond Wed, 27 Dec 2023 12:29:02 +0000 https://bgn24.com/?p=3633 রাজধানীর খিলগাঁওয়ের একটি গাছ থেকে মো. আলাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ সোমবার সকালে খিলগাঁও মধ্য নন্দীপাড়ার একটি গাছের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করে খিলগাঁও থানার পুলিশ। মো. আলাউদ্দিন টাঙ্গাইলের সঁখিপুর পল্লী বিদ্যুতের কন্ট্রোল রুমের পিয়ন হিসাবে কর্মরত ছিলেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে খিলগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সৈয়দ রুহুল আমিন বলেন, মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।

রুহুল আমিন বলেন, ‘বেশ কিছুদিন আগে টাঙ্গাইলের সঁখিপুর পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে চুরির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আলাউদ্দিনকে চোর অপবাদ দেওয়া হয়েছিল। সেই অপবাদ সইতে না পেরে তিনি আত্মহত্যা করতে পারেন বলে পরিবার ধারণা করছে। এ ছাড়া অন্য কোনো কারণ রয়েছে কি না, তা ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ও তদন্তের পর বলা যাবে।’

আলাউদ্দিনের ছেলে নাসির উদ্দিন বলেন, ‘আমার বাবা টাঙ্গাইল সখিপুরে পল্লী বিদ্যুৎ কন্ট্রোল রুমের পিয়ন হিসেবে চাকরি করতেন। বাবা ভোরে কর্মস্থল থেকে বাসার সামনে এসে জানালা দিয়ে মায়ের কাছে উনার মোবাইলটি রেখে বাইরে চলে যান। পরে স্থানীয়দের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে নন্দীপাড়ায় গিয়ে দেখি গাছের সঙ্গে বাবার মরদেহ ঝুলছে।

নাসির উদ্দিন আরও বলেন, বেশ কিছুদিন আগে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে চুরির ঘটনা ঘটে। সেখানকার কর্তৃপক্ষ বাবাকে চোর বলে মিথ্যা অপবাদ দিয়েছিল। শুধু তাই নয়, বাবার বেতন আটকে দেন, মামলার ভয় দেখান ও অপমান করেন। এসব নিয়ে বাসার গেটের সামনে মোবাইল ফোনে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বাবার কথা কাটাকাটি হয়।

মৃত আলাউদ্দিন খিলগাঁও মধ্য নন্দীপাড়া ৪ নম্বর রোডের বাসিন্দা। তার দুই ছেলে ও এক মেয়ে আছেন।

]]>
https://bgn24.com/?feed=rss2&p=3633 0
স্বামীর লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে স্ত্রীর সন্তান প্রসব https://bgn24.com/?p=3592 https://bgn24.com/?p=3592#respond Thu, 14 Dec 2023 11:40:26 +0000 https://bgn24.com/?p=3592 ছেলে আলতাফ হোসেনের (৩৫) মৃত্যুতে মাতম করছিলেন মা–বাবা ও স্বজনেরা। এরই মধ্যে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁর লাশ নেওয়া হচ্ছিল সাতক্ষীরার আশাশুনি উপজেলার প্রতাপনগর গ্রামের বাড়িতে। ওই লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে হঠাৎ প্রসববেদনা শুরু হয় ছেলের বউ রহিমা খাতুনের। পরে সেখানেই কন্যাসন্তান প্রসব করেন তিনি।

মারা যাওয়া আলতাফ হোসেন প্রতাপনগর গ্রামের শামছুর রহমানের ছেলে। আলতাফ এলাকায় শ্রমিকের কাজ করে সংসার চালাতেন। তাঁর এক মেয়ে ও এক ছেলে। ৯ বছর বয়সী মেয়ে তাহমিনা স্থানীয় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী। ছয় বছরের ছেলে সিয়াম স্থানীয় একটি মাদ্রাসায় প্রথম শ্রেণিতে পড়ে।আলতাফের বাবা শামছুর রহমান বলেন, গত সেপ্টেম্বর মাসের শেষের দিকে ঢাকার একটি ইটভাটায় কাজ করতে যান আলতাফ। দুই মাস কাজ করে সেখানে অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর ছেলে। গত ৩০ নভেম্বর বাড়িতে ফিরে আসেন। অসুস্থতা বাড়লে ২ ডিসেম্বর তাঁকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে আলতাফ মারা যান।স্বজন ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মৃত্যুর পর গত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে আলতাফ হোসেনের মরদেহ অ্যাম্বুলেন্সে করে বাড়ির পথে ফিরছিলেন রহিমা খাতুন ও অন্য স্বজনেরা। অ্যাম্বুলেন্সটি আশাশুনি উপজেলার বুধহাটা এলাকায় পৌঁছালে রাত ১০টার দিকে রহিমা খাতুনের প্রসবব্যথা শুরু হয়। একপর্যায়ে অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যেই তিনি কন্যাসন্তান জন্ম দেন। পরে রাত সাড়ে ১১টার দিকে গ্রামের বাড়ি প্রতাপনগরে ফেরেন তাঁরা। গতকাল বুধবার সকাল ১০টার দিকে প্রতাপনগর এবিএস ফাজিল মাদ্রাসা মাঠে মরদেহের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।

রহিমা খাতুন বলেন, চিকিৎসক চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে তাঁর সন্তান প্রসবের সম্ভাব্য তারিখের কথা জানিয়েছিলেন। এরই মধ্যে স্বামীর মৃত্যুর পর তিনি অ্যাম্বুলেন্সে আহাজারি করতে করতে ফিরছিলেন। হঠাৎ তাঁর প্রসববেদনা শুরু হয়। কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার আগেই তিনি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। মেয়েটির নাম রেখেছেন জান্নাতুল। সে এখন সুস্থ আছে। জান্নাতুল বাবার আদর কী, তা জানবে না—এ বলেই কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।

স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আবু দাউদ ঢালী বলেন, পরিবারটি আলতাফের উপার্জনে চলছিল। হঠাৎ তাঁর মৃত্যুতে পরিবারটি বিপদের মুখে পড়ল

“প্রথম আলো”

]]>
https://bgn24.com/?feed=rss2&p=3592 0
রাবিতে রহস্য জনক মৃত্যু!! https://bgn24.com/?p=3580 https://bgn24.com/?p=3580#respond Mon, 11 Dec 2023 08:08:25 +0000 https://bgn24.com/?p=3580 একদা বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র শিবিরের ক্যান্টনমেন্ট খ্যাত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শামসুজ্জোহা হলে মো. ফুয়াদ আল ফতিব (২৩) নামের এক শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। রোববার (১০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে হলের ১৮৪ নম্বর কক্ষ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মো. ফুয়াদ আল ফতিব (২৩) বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের মাস্টার্সে শিক্ষার্থী। তিনি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম রাজিবপুর গ্রামের আমিনুল ইসলাম সাজুর ছেলে।

বিভাগের সহপাঠী ও হল সূত্রে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শামসুজ্জোহা হলের ১৮৪ নম্বর কক্ষে থাকতে মো ফুয়াদ আল ফতিব। চাকরির পরীক্ষা দিয়ে গতকাল শনিবার (৯ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে তিনি গ্রামের বাড়ি থেকে রাত আনুমানিক ৩টায় কক্ষে আসেন। এরপর আজ রোববার বিকেল ৩টা পর্যন্ত তাকে ফোনে না পেয়ে সহপাঠীরা তার কক্ষে এসে অচেতন অবস্থায় দেখতে পান। পরে হল প্রশাসনের সহায়তায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন জোহা হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক একরামুল ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ১৮৪ নম্বর কক্ষে যায়। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে রামেকের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে ৩-৪ ঘণ্টা আগেই সে মারা গেছে বলে জানান কর্তব্যরত চিকৎসক।

তার মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে রাখা আছে। রিপোর্ট দেখার পর বাকি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। মৃত্যুর কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, এখনও মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি। হল প্রশাসনের পক্ষ থেকে তার কক্ষ তালাবদ্ধ করে রাখা হয়েছে। সমাজকর্ম বিভাগের অধ্যাপক ড. গোলাম কিবরিয়া ফেরদৌসকে ফোন করা হলে তিনি জানান বলেন, ‘আমার খুব প্রিয় ছাত্র ছিলো ফুয়াদ। সে খুব মেধাবী, পড়াশোনা শেষ করেই বিসিএস ক্যাডার হবে প্রত্যাশা ছিলো তার।

তাকে হারিয়ে আমিসহ আমাদের বিভাগ নিস্তব্ধ হয়ে গেছে।আমরাও আপেক্ষা করছি আসল ঘটনা জানার।কারো এমন মৃত্য কামনা করা যায় না। ’ তিনি আরও বলেন, ‘সে (ফুয়াদ) সুইসাইড করার মতো ছেলে না।

আমরা তার মৃত্যুর আসল কারণ জানতে চাই।’ এ বিষয়ে মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রুহুল আমিন মারফত জানা যায়, ।

 নিহতের বড়ভাই একটি অভিযোগ দায়ের করেছে। মামলাটি প্রক্রিয়াধীন আছে।

]]>
https://bgn24.com/?feed=rss2&p=3580 0
গঠিত হলো বোফরা আশুগঞ্জ কমিটি https://bgn24.com/?p=3510 https://bgn24.com/?p=3510#respond Sat, 09 Dec 2023 04:13:02 +0000 https://bgn24.com/?p=3510
বাংলাদেশ অর্গানিক ফারমার্স এণ্ড রিটেলার্স এসোসিয়েশন (বোফরা) ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলা বোফরার কমিটি গঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ অর্গানিক ফারমার্স এণ্ড রিটেলার্স এসোসিয়েশন (বোফরা) এর কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি জনাব জাহাঙ্গীর আলম তুষার,বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক জনাব মিজানুর রহমান জুয়েল, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বেদুইন হায়দার লিও, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জনাব হাসিব আব্দুল্লা,
শফিকুল ইসলাম চেয়ারম্যান আশুগঞ্জ সদর ইউনিয়ন পরিষদ,মোঃ সাইফ উদ্দিন চেয়ারম্যান শরিফ পুর ইউনিয়ন, হেলাল শিকদার সাধারণ সম্পাদক বয়লার হাসকিং মালিক সমিতি,আফজান হোসেন সদস্য সচিব, বোফরা ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা শাখা , শাহ আলম শিকদার আহ্বায়ক বোফরা ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা শাখা।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ১৫ ই আগষ্ট ও ২১ আগষ্টের সকল শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বক্তারা অর্গানিক খাদ্যের গুরুত্ব ও সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন। সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি জনাব জাহাঙ্গীর আলম তুষার বলেন, এদেশের সর্বদা অবহেলিত কৃষকদের বাঁচাতেই আমাদের সংগঠন কাজ করছে এবং করবে। বাংলাদেশ অর্গানিক ফারমার্স এণ্ড রিটেলার্স এসোসিয়েশন ( বোফরা) এদেশের অর্গানিক পন্যকে সারাবিশ্বের দরবারে পরিচিত করতে নিরালস ভাবে কাজ করে চলেছে।
পরে আশুগঞ্জ উপজেলা কমিটি গঠন করা হয়।
মোঃ শিপন সিকদার কে আহ্বায়ক ও সুজন খান কে সদস্য সচিব করে ১৩ সদস্যের একটা আহ্বায়ক কমিটি করা হয়। কমিটি অনন্য সদস্য হলেন উপদেষ্টা – জনাব আবুল কালার আজাদ,কে এম এখলাস শিকদার, যুগ্ম আহ্বায়ক- মইনুল ইসলাম, নিলয় দাশ,মোঃ ইরান খান, সদস্য হিসাবে আছেন – তৌহিদ শিকাদার,চান সওদাগর,মনিরুল ইসলাম, সাজিদুল ইসলাম, আসাদুল্লাহ ও মোঃ আল আমিন]]>
https://bgn24.com/?feed=rss2&p=3510 0
‘১০৭৯ দিনের চুয়াডাঙ্গা’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন https://bgn24.com/?p=3415 https://bgn24.com/?p=3415#respond Wed, 01 Mar 2023 10:41:38 +0000 https://bgn24.com/?p=3415 পুলিশ সুপার মো. জাহিদুল ইসলামের লেখা ‘১০৭৯ দিনের চুয়াডাঙ্গা’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। ২৭ ফেব্রুয়ারি অমর একুশে বইমেলা প্রাঙ্গণের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মোড়ক উন্মোচন মঞ্চে বইটির মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান।বিশেষ অতিথি ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. জি এম তারিকুল ইসলাম, শিক্ষক ও প্রকাশক রফিকুল ইসলাম।

‘১০৭৯ দিনের চুয়াডাঙ্গা’ বইটি প্রকাশ করেছে রাদ্ধ প্রকাশ। মো. জাহিদুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্বপালন করার সময়ের ঘটনাবলি নিয়ে বইটি লেখা।

মো. জাহিদুল ইসলাম বর্তমানে সিআইডি পুলিশ সুপার হিসেবে কর্মরত। পাশাপাশি তিনি নিয়মিত লেখালেখি করে থাকেন।

]]>
https://bgn24.com/?feed=rss2&p=3415 0