শিরোনাম
শুরু হতে পারে শৈত্যপ্রবাহ!! বিজয়ের এই মহান দিনে পৃথিবীর সব মানুষকে মুক্তিজোটের শুভেচ্ছা শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে সরকারী ছুটির দাবি মুক্তিজোটের অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট দলকে মুক্তিজোটের অভিনন্দন বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়েছে মুক্তিজোট সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহকে ট্রাকচাপা দিয়ে হত্যার চেষ্টা ফ্যাসিস্ট নির্মুলে কর্তৃত্ববাদী শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীভুত-কেন্দ্রীকরণ করার কথা বলেন মুক্তিজোটের সাধারণ সম্পাদক কাঞ্চনজঙ্ঘা ট্যুর (Kanchenjunga Tour) ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়েছে মুক্তিজোট নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনে মুক্তিজোটের ১২ প্রস্তাব
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৮ পূর্বাহ্ন

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বেসরকারি শিক্ষক ও সংশ্লিষ্টদের বাঁচান

বেদুইন হায়দার লিও, বঙ্গবন্ধু গবেষক / ৮৫২ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ৪ মে, ২০২১

করোনার কারণে একটি অনিদিষ্ট জীবনের দিকে ধাবিত বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ ।দিনের পর দিন স্কুল বন্ধ থাকায় চিন্তিত বাবা-মা পাশাপাশি দেশের গুনিজনেরা কিন্তু স্কুল বন্ধ মানে কি শুধু ছাত্র – ছাত্রীরা বিপদে? এর সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা যারা আছেন কেমন আছেন ? ।এবার একটা পরিসংখ্যান দেওয়া যেতে পারে ।

বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য বলছে, প্রাথমিক পর্যায়ে পড়ে প্রায় পৌনে দুই কোটি ছেলেমেয়ে।এনজিও পরিচালিত আর কিন্ডারগার্টেনসহ স্কুল আছে সোয়া লাখের কিছু বেশি। অর্ধেকই সরকারি স্কুল।

মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীর সংখ্যা সোয়া কোটির কিছু বেশি। স্কুল আছে ২১ হাজারের কাছাকাছি। এর মধ্যে সরকারি স্কুল মাত্র ৬৭৫টি। কলেজ আছে মোট সাড়ে চার হাজারের মতো, বেসরকারিই বেশি। মোট শিক্ষার্থী প্রায় অর্ধ কোটি।

দেশে বিশ্ববিদ্যালয় আছে ১৫১টি, দুই-তৃতীয়াংশই বেসরকারি। মোট শিক্ষার্থী ১২ লাখের কাছাকাছি। আলিয়া মাদ্রাসা, কারিগরি, ইংরেজি মাধ্যমসহ বিভিন্ন বিশেষায়িত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়ছে ৫০ লাখের কাছাকাছি ছেলেমেয়ে। আমরা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান শিক্ষক মালিক ও অনান্য কর্মকর্তা কর্মচারীদের কষ্টের কথা বলতে চাই। 

বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব মিজানুর রহমান জানান, দেশে কিন্ডারগার্টেন স্কুল প্রায় ৪০ হাজার। প্রতিষ্ঠানগুলো চলে মূলত শিক্ষার্থীদের বেতন সহ ফি এর টাকায়। এখন শিক্ষকদের বেতন আর বাড়িভাড়া দিতে কষ্ট হচ্ছে।

শিক্ষক সমাজ আমাদের সমাজ কে দিচ্ছে অনেক কিন্তু আজ এই পরিস্থিতিতে তারা আছে মহা বিপদে। জীবন যাপন করা কঠিন হয়ে যাচ্ছে। শিক্ষকরা সমাজের একটা সম্মানিত জায়গায় অবস্থান করে সুধু শিক্ষক নয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা প্রতিষ্ঠানে মালিকগন সবাই বিপদে। গত সময়ে সকল প্রতিষ্ঠান খুললেও কেবলমাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল।করোনা কালিন সময়ে সাংবাদিকরা প্রণোদনা পাচ্ছে যারা সরকারের সমালোচনা করে তারাও।সরকারের এই মহৎ উদারতায় আমরা মুগ্ধ । আমরা জানি শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড আর এই দণ্ড কে সঠিক করার কাজে নিয়োজিত শিক্ষক সমাজের জন্য প্রণোদনা ঘোষণা করা দরকার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অসহায় শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট দের বাঁচান। শিক্ষক সমাজ তাদের কষ্টের কথা বলতেও পারেন না তারা নিরবে অশ্রু শুকায় চোখে আর হয়তো স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা করে করোনা মুক্ত পৃথিবীর জন্য।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ