শিরোনাম
নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি মুক্তিজোটের সাধারণ সম্পাদকের শ্রমিক মুক্তিজোটের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা একদিন এই পৃথিবীটা বাউলের পৃথিবী হবে…”বাউল সম্রাট শহ আব্দুল করিম সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে ‘২৬ তারিখ কি চট করে শেখ হাসিনা ঢুকে পড়বেন?’ সামান্নাজ সুপার অয়েল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এস এ গ্রুপের চেয়ারম্যানের নিকট ৪০০ কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায় মুসলিম উম্মাহকে ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষ্যে মুক্তিজোটের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন আয়মান–মুনজেরিন! দুই সেলেব্রিটি ঘোষিত সংস্কার শেষে দ্রুত নির্বাচনের দাবি মুক্তিজোটের স্বাধীন গণমাধ্যম কমিশন গঠন ও অনলাইন নিউজপোর্টালের লাইসেন্স নীতিমালা যুগোপযোগী করনের ঘোষনা উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলামের
শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৫৫ পূর্বাহ্ন

রঙিন ফুলকপি চাষে সাফল্য

বিশেষ প্রতিনিধি / ২২১ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৪

পাবনা সদর উপজেলার বিলভেদুরিয়া গ্রামের কৃষক আসলাম আলি। প্রতি বছর দুই বিঘা জমিতে পালং শাক আর কিছু শীতকালীন সবজি চাষাবাদ করেই এতদিন চলেছে তার জীবন। তবে এবার তিনি দেড় বিঘা জমিতে চাষ করেছেন নতুন জাতের রঙিন ফুলকপি, পেয়েছেন সাফল্যও।

শুরুটা ইউটিউব দেখে। ইউটিউবে কিছু ভিডিও দেখার পর রঙিন কপি চাষের প্রতি আগ্রহ আসে আসলামের। ঢাকা থেকে নিয়ে আসেন বেগুনি রঙের ভেলেনটিনা ও হলুদ রঙের কেরটিনা জাতের রঙিন কপির বিজ। তারপর দেড় বিঘা জমিতে প্রায় ৬ হাজারের বেশি কপি গাছ রোপণ করেন।

কেরটিনা জাতের হলুদ রঙের ফুলকপি ইতোমধ্যে বাজারজাত করতে শুরু করেছেন তিনি। গত ২০ জানুয়ারি এই রঙিন ফুলকপি বাজারে নিয়ে এসেই বাজিমাত করেন আসলাম।

রঙিন কপির প্রতি ক্রেতাদের আগ্রহ থাকায় দাম পাচ্ছেন ভালো। বাজারে সাধারণ কপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর তার রঙিন ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে।তবে ভেলেনটিনা জাতের বেগুনি রঙের কপি এখনও বাজারজাতকরণের জন্য প্রস্তুত হয়নি। আর দুই-এক সপ্তাহ পরে এগুলো বাজারে আসবে বলে জানান আসলাম।  

তিনি বলেন, ‘শুরুতে কেউ বিষয়টা নিয়ে উৎসাহ দেয়নি। তবে বাম্পার ফলন আর ভালো দাম পাওয়ায় এখন সবাই খুশি। এখন আমার খেতের হলুদ আর বেগুনি রঙের বিদেশি জাতের কপি দেখতে ভিড় বাড়ছে। বাজারেও রঙিন ফুলকপির চাহিদা ও দাম বাড়ায় ভালো লাভের আশা করছি।’

 ‘এক বিঘা জমিতে সাদা কপি চাষের ২০-২৫ হাজার টাকা। বিক্রি হয় ৪০-৫০ হাজার টাকায়। আর রঙিন ফুলকপিতে এক বিঘায় ৩৫ থেকে ৩৮ হাজার টাকা খরচ হয়। বিক্রি ৮০-৯০ হাজার টাকার হবে বলে আশা করছি। আর দেড় বিঘা জমির রঙিন ফুলকপি দেড় লাখ টাকায় বিক্রি করতে পারব বলে আশা করছি’, যোগ করেন তিনি।   

তাকে দেখে এলাকার অনেকেই বিদেশি জাতের ফুলকপি আবাদের প্রতি আগ্রহী হয়েছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ