উপজেলা চেয়ারম্যান পদে ১০ হাজার টাকার পরিবর্তে ১ লক্ষ টাকা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের ক্ষেত্রে ৫ হাজার থেকে ৭৫ হাজার টাকা জামানত ধার্য করা, দেশকে বিরাজনীতিকরণেরই কৌশল বলে উল্লেখ করেন মুক্তিজোটের সংগঠন প্রধান- আবু লায়েস মুন্না।
আজ (৩১ মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ) নির্বাচন কমিশন সচিবকে স্মারকলীপি প্রদানের সময় উপজেলা নির্বাচনের সংশোধীত বিধি পুণরায় সংশোধন করে দেশকে বিরাজনীতিকরণের হাত থেকে রক্ষার দাবী করেন আবু লায়েস মুন্না।
মুক্তিজোটের পরিচালনা বোর্ড প্রধান (সাধারণ সম্পাদক) মোঃ শাহজামাল আমিরুল স্বাক্ষরিত চিঠিতে আরও বলা হয় মুক্তিজোটের বিবেচনায় গেজেটে নির্ধারিত জামানত কোনভাবেই আমাদের দেশের বাস্তবতার সাথে সামঞ্জস্য পূর্ণ নয়। যেখানে সদ্য শেষ হওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের জামানত ছিল ২০ হাজার টাকা সেখানে কিভাবে-কোন বিবেচনায় উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১ লক্ষ টাকা এবং ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭৫ হাজার টাকা জামানত করা হল। এটা কি দেশকে বিরাজনীতিকরণেরই আরেক কৌশল, না কি সাধারণ মানুষ থেকে রাজনীতিটাকে দুরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা, না কি রাজনীতিটাকে লুটেরাদের হাতিয়ার করার ষড়যন্ত্র! নাকি দ্রব্য মুল্য বৃদ্ধির সিন্ডিকেট এর মত , অপরাজনীতির শানিত থাবা?
উপজেলা নির্বাচনের সংশোধীত বিধি পুণরায় সংশোধন করে দেশকে বিরাজনীতিকরণের হাত থেকে রক্ষার দাবী করছে মুক্তিজোট।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন মুক্তিজোটের সহ-সভাপতি মোঃ আমানউল্লাহ আমান, মোঃ রাসেল কবির, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সাহেল আহম্মেদ সোহেল এবং কার্যনির্বাহী সদস্য উত্তম কুমার ঘোষ, শরীফ মোহা্ম্মদ বেদুইন হায়দার লিও সহ মহানগরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিল।