জাতীয় সাংস্কৃতিক মৈত্রী’র আহ্বায়ক হলেন কবি ফরহাদ মজহার।
জাতীয় সাংস্কৃতিক মৈত্রী’ নামক একটি নতুন সংগঠন এর অত্ন প্রকাশ করেছে যার আহ্বায়ক আ প্রখ্যাত চিন্তক ও কবি ফরহাদ মজহার।
ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানের প্রেরণা ধারণ করে গঠন করা হলো নতুন সংগঠন ‘জাতীয় সাংস্কৃতিক মৈত্রী’। দেশাত্ববোধ, সাহিত্য-সংস্কৃতির ঐতিহ্য এবং ফ্যাসিবাদ ও আগ্রাসনের বিরুদ্ধে নবজাগরণের বোধ ছড়িয়ে দিতে কাজ করবে সংগঠনটি।
জতীয় সংস্কৃতির রূপরেখা প্রণয়নে অঙ্গীকার ব্যক্ত করা ‘জাতীয় সাংস্কৃতিক মৈত্রী’র আহ্বায়ক প্রখ্যাত চিন্তক ও কবি ফরহাদ মজহার। সদস্য সচিব নির্বাচিত হয়েছেন গীতিকবি লতিফুল ইসলাম শিবলী।
সংগঠনটি জানিয়েছে, অচিরেই শহীদ মিনারে আনুষ্ঠানিকভাবে সংগঠনটি আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান করবে। আহ্বায়ক কমিটিতে দেশের শিল্প-সাহিত্য ও সংস্কৃতি অঙ্গনে অবদান রাখা ফ্যাসিবাদ বিরোধী ২৫ জন সদস্য রয়েছেন।
তারা হলেন- কাজী জেসিন, সুদীপ কুমার দীপ, সামসুদ্দিন হিরা, সাইয়েদ জামিল, আমিরুল মোমেনীন মানিক, সাম্য শাহ্, জুননু রাইন, মামুন সারওয়ার, জব্বার আল নাঈম, রাসেল রায়হান, প্রাচ্য মোহাম্মদ, সৈয়দ আহসান কবীর, রুদ্রাক্ষ রায়হান, পলিয়ার ওয়াহিদ, এহসান মাহমুদ, ইমরান মাহফুজ, সরোজ মেহেদী, শিমুল পারভীন, মঈন মুনতাসীর, দিদার মোহাম্মদ, ফরিদুল ইসলাম নির্জন, ফারুক হোসেন খান, ফারহানা নিমগ্ন দুপুর, পথিক রানা ও আবিদ আজম।
এর বাইরে সংগঠনটির উপদেষ্টা ও পরামর্শক পর্ষদে আরও কয়েকজন সদস্য রয়েছেন। পর্যাক্রমে জাতীয় সাংস্কৃতিক মৈত্রী রাজধানীসহ সারাদেশে সাংগঠনিক রুপ নেবে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।
সাংস্কৃতি একটি জাতির যাবতীয় বৈশিষ্ট্য ধারণ ও বহন করে বলে রাজনীতিটাও সাংস্কৃতির একটি অংশ। ফরহাদ মাজহার একটি সংস্কার ও রাস্ট্র চিন্তা জাতির সামনে আগেই পেশ করেছেন এখন দেখবার বিষয় এটা বাস্তবায়নে জাতীয় সাংস্কৃতিক মৈত্রী কেমন ভুমিকা পালন করে। তবে সর্বসাধারণ একটি বৈষম্য বিরোধী সমাজ ব্যাবস্থার পক্ষে।