দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সারাদেশে ম্যাজেস্ট্রবা বিচারিক ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে। যদিও সারাদেশে যৌথ অভিজানের জন্য সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রেষণ-২ শাখার সিনিয়র সহকারী সচিবের স্বাক্ষর করা প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়েছে, ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৯৮-এর ১২(১) ধারা অনুযায়ী, সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে আরো বলা হয়েছে, ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৯৮-এর ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৯৫(২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারা অনুযায়ী সংঘটিত অপরাধের ক্ষেত্রে সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা নির্ধারিত সময়ে তাঁদের বিচারিক ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন। তবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বা জেলা প্রশাসকের তত্ত্বাবধানে দায়িত্ব পালন করবেন।
সাধারন মানুষের সাথে আলাপে তারা জানান সেনাবাহিনীকে বিচারিক এই ক্ষমতা প্রয়োগ সতর্কভাবে করতে হবে। কোনো কিছুতে বাড়াবাড়ি যেন না করা হয় সাথে । লুটপাটকারী, অগ্নি সন্ত্রাস, মানুষ হত্যাকারী, অর্থ পাচারকারী, কালো টাকার মালিক সহ সকল অপকর্মকারীকে আইনের আওতায় এনে রাষ্ট্রের কোষাগারে ঐ সকল অর্থ জমা করার জন্য সেনাবাহিনীর প্রতি অনুরোধ জানান সাধারন মানুষ ।