সম্পদ অনুসন্ধানে -BGN24
এনআরবি ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডার আমিনুর রশিদ খান, তার দুই ছেলে ও ব্যাংকের পরিচালক নাফিহ রশিদ খান এবং নাভিদ রশিদ খানের বিরুদ্ধে অনিয়ম, দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ নিয়ে অনুসন্ধান চলছে।
এ ছাড়াও তাদের তিনজনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচারের অভিযোগেও অনুসন্ধান করা হচ্ছে। এসব অভিযোগ অনুসন্ধানের জন্য সম্প্রতি দুই সদস্যের টিম গঠন করে দুদক।সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হককে প্রধান করে গঠিত এ টিমে সদস্য হিসাবে রাখা হয়েছে উপসহকারী পরিচালক সহিদুর রহমান ও মিরাজ হোসেনকে।
এনআরবি ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডার আমিনুর রশিদ খান ও তার দুই ছেলে এনআরবি ব্যাংকের পরিচালক নাফিহ রশিদ খান ও নাভিদ রশিদ খানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতিসহ অবৈধ উপায়ে অর্জিত অর্থ বিভিন্ন ব্যাংকের বিপুল পরিমাণ শেয়ার ক্রয়সহ মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচারসহ জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে।
এদিকে একই ব্যাংকের পরিচালক ও নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এম বদিউজ্জামান এবং তার পরিবারের সদস্যের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ ও বিদেশে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।
এদিকে একই ব্যাংকের পরিচালক ও নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এম বদিউজ্জামান এবং তার পরিবারের সদস্যের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ ও বিদেশে অর্থ পাচারের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।
এ লক্ষ্যে তিন সদস্যের আরও একটি টিম গঠন করা হয়েছে। দুদকের উপপরিচালক শামসুল আলমকে প্রধান করে গঠিত এ টিমে সদস্য হিসাবে রয়েছেন সহকারী পরিচালক শহিদুর রহমান ও সহকারী মিরাজ হোসেন।
সূত্র জানায়, এম বদিউজ্জামানের দেশে ছাড়াও বিদেশেও ব্যবসা রয়েছে। তিনি সিঙ্গাপুরে দুটি কোম্পানি গড়ে তুলেছেন। এগুলো হচ্ছে-সিঙ্গাপুরভিত্তিক তানিয়া ইন্টারন্যাশনাল পেট লিমিটেড, তানিয়া ডেভেলপমেন্ট পেট লিমিটেড। দুদক থেকে তাদেরকে সম্পদবিবরণী দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হলে তারা প্রায় ৭০০ কোটি টাকার সম্পদের হিসাব জমা দিয়েছেন।
সম্পদ অনুসন্ধানে -BGN24