এ সময় বক্তৃতা করেন, নদী ভাঙ্গনের শিকার আব্দুল মালেক, নছিম উদ্দিন। তাদের দাবির সঙ্গে সংহতি জানিয়ে নাওডাঙ্গা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান মো: হাছেন আলী, ইউপি সদস্য আয়াজ উদ্দিন, শিক্ষার্থী আব্দুস সালাম, সমাজসেবক সিদ্দিক হোসেন, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব আলীও বক্তৃতা করেন ।
বক্তারা বলেন, ধরলা নদীর ভাঙ্গনে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধসহ চলতি বছরে ৩৫০টি এবং গত তিন বছরে ৬৮১টি বাড়ি ভেঙ্গেছে । এতে এক হাজার একর ফসলি জমি নদীগর্ভে চলে গেছে। ভাঙ্গনের ঝুঁকিতে রয়েছে আবাসন প্রকল্পসহ ফসলি জমি , মাছের ঘের ও গরুর প্রকল্প।
বক্তারা অভিযোগ করেন, ভাঙ্গন রোধে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত আবেদন করলেও আজ অবধি পানি উন্নয়ন বোর্ড কোন সাড়া দেয়নি।
এ কারণেই দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে মানববন্ধনসহ জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে বলে জানান বক্তারা।